অবাক হবার ক্ষ্মতাটা সকলের সমান থাকে না ঠিকই, কিন্তু তুলসীবাবুর মধ্যে আদৌ আছে কিনা সে বিষয়ে অনেকেই সন্দেহ প্রকাশ করেন। কবিরাজি ঔষধের খোঁজে ধুমাইবাবার কাছে প্রথম খোঁজ পান চক্রপর্ণ এর। গাছ নয় আগাছা। ধুমাইবাবা বলে দিয়েছেন কোথায় পাওয়া যাবে। সেটা আনতেই প্রদ্যোতবাবুর সঙ্গে জঙ্গলে যাওয়া। আগাছা পেলেন। সঙ্গে পেলেন প্রদ্যোতবাবুর দেখানো আশ্চর্য এক ডিম। হলুদের উপর চকোলেটের ডোরা । তারই ফাঁকে ফাঁকে নীলের ছিটেফোঁটা। তাতেও আগ্রহ নেই তুলসীবাবুর। একসময় ডিমটা ফুটে একটা পাখির বাচ্চা বেরোল। অদ্ভুত রকমের বড় ঠোঁটওয়ালা পাখি। আকারেও একটা মুরগির সমান বড়। শেষ পর্যন্ত পাখির ছানাটা তুলসীবাবুর পিছু নেয়াতে তুলসীবাবু তাকে নিজের ঝোলায় তুলে নিলেন পুষবেন বলে। বিশাল ঠোঁটের জন্যই নামটাও দিলেন বৃহচ্চঞ্ছু। কিন্তু এ পাখি যে সাধারণ পাখি নয়।আকার যে বেড়েই চলেছে। ধীরে ধীরে চোখে হিংস্রতা দেখা যায় তার। কিছুদিনের মধেই ঘটনা ঘুরে যায় আরেকদিকে। কিন্তু এ যে তুলসীবাবুর পোষা পাখি। নাকি আসলে পোষ মানেনি? শেষ পর্যন্ত কী করবেন তুলসীবাবু ?
অবাক হবার ক্ষ্মতাটা সকলের সমান থাকে না ঠিকই, কিন্তু তুলসীবাবুর মধ্যে আদৌ আছে কিনা সে বিষয়ে অনেকেই সন্দেহ প্রকাশ করেন। কবিরাজি ঔষধের খোঁজে ধুমাইবাবার কাছে প্রথম খোঁজ পান চক্রপর্ণ এর। গাছ নয় আগাছা। ধুমাইবাবা বলে দিয়েছেন কোথায় পাওয়া যাবে। সেটা আনতেই প্রদ্যোতবাবুর সঙ্গে জঙ্গলে যাওয়া। আগাছা পেলেন। সঙ্গে পেলেন প্রদ্যোতবাবুর দেখানো আশ্চর্য এক ডিম। হলুদের উপর চকোলেটের ডোরা । তারই ফাঁকে ফাঁকে নীলের ছিটেফোঁটা। তাতেও আগ্রহ নেই তুলসীবাবুর। একসময় ডিমটা ফুটে একটা পাখির বাচ্চা বেরোল। অদ্ভুত রকমের বড় ঠোঁটওয়ালা পাখি। আকারেও একটা মুরগির সমান বড়। শেষ পর্যন্ত পাখির ছানাটা তুলসীবাবুর পিছু নেয়াতে তুলসীবাবু তাকে নিজের ঝোলায় তুলে নিলেন পুষবেন বলে। বিশাল ঠোঁটের জন্যই নামটাও দিলেন বৃহচ্চঞ্ছু। কিন্তু এ পাখি যে সাধারণ পাখি নয়।আকার যে বেড়েই চলেছে। ধীরে ধীরে চোখে হিংস্রতা দেখা যায় তার। কিছুদিনের মধেই ঘটনা ঘুরে যায় আরেকদিকে। কিন্তু এ যে তুলসীবাবুর পোষা পাখি। নাকি আসলে পোষ মানেনি? শেষ পর্যন্ত কী করবেন তুলসীবাবু ?