রঙপ্যাথি পরিচিতি দেশের নাম: চুদিরফুতুরশিয়া। শহরের নাম নিদাঘড়ুদ। মহাদেশ: আফ্রিকা। জনসংখ্যা ২৪ কোটি। প্রধান ধর্ম যিপ্পু। ভাষা ঢুচং, মূল খাবার ভূট্টা, মুদ্রার নাম ডিজ্ঞু। গল্পের পশ্চাৎপট ২০৩৯! চরিত্রসমূহ: ১. ফাইভেক: কলেজ শিক্ষক, তবে মূল কাজ মেয়র অফিসের দালালি। অভিনেতা এবং নির্মাণের সাথে জড়িত। ২. ইশিন্দিয়া: নিদাঘড়ুদ এর অতি পরিচিত রাজনৈতিক নেত্রী। মেডিকেলে ভর্তি হয়েছিল, রাজনৈতিক ব্যস্ততায় ২য় বর্ষেই ড্রপআউট। রাজনীতির বাইরে কফিশপ চালান। ৩. ঋগুপাঞ্চন: শহরের বণিক সমিতির সভাপতি হিসেবে সকলে চিনলেও মূল পরিচয় অন্যকিছু যা সে সকলের থেকে আড়ালে রাখে। তার জীবনের প্রথম ২২ বছরের খোঁজ কেউ জানে না, প্রধান বিনোদন ঘরের মেঝেতে পিঁপড়ার চলাচল দেখা। জিজ্ঞাসা করলে বলে পিঁপড়ার পেটে প্রথম ২২ বছরের অতীত গুঁজে রেখেছে। ৪. মেয়র: নিদাঘড়ুদ জেলার মেয়র। ইতোপূর্বে ২ বার মন্ত্রীত্ব পেলেও খনিজ সম্পদ আর সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বকে অগুরুত্বপূর্ণ মনে হওয়ায় মন্ত্রীত্বের পরিবর্তে মেয়র হয়েছে। মেয়র আইডেন্টিটিতেই সে গল্পে বহমান। ৫. তাইঠুড: ৬ফুট ৭ ইঞ্চি উচ্চতার কারণে সহজেই চোখে পড়ে, এরপর উচ্চতা ৭ ইঞ্চি কমে যায়। তারুণ্যে ফিল্ম নির্মাণে প্রচুর সময় দিলেও ব্যর্থ হয়ে এখন গিটার শিখিয়ে আর গান কম্পোজ করে জীবিকা নির্বাহ করে। নিজেও একজন গায়ক এবং গীতিকার। এলএসডিসেবী, তার প্রভাবে ফ্যানের সিলিং, জানালার গ্রিল প্রভৃতি উপকরণের সাথে কথা বলে। ৬. মৌলিত: ফাইভেকের স্ত্রী। প্রগতিশীলতার প্রতি অত্যন্ত আক্রমণাত্মক দৃষ্টিভঙ্গি। নিজে একটি বিউটিপার্লার চালায়। ঘটনাচক্রে দেশ এবং দেশের প্রেসিডেন্টের কাছে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠে। ৭. জাশুরিট: বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক। পারিবারিক আখরোট চাষে সময় দিত শৈশবে, ছোট ফুপার আগ্রহে শহরে এসে ভাগ্যবদল। পরবর্তীতে ঋগুপাঞ্চনের বিশ্বস্ত সহচর হয়ে উঠা। ৮. স্যাগোট: বয়স ১৭, বই পড়া প্রিয় শখ, তাইঠুডের কাছে গিটার শেখে। ইতিহাস-রাজনীতি-প্রযুক্তি বিষয়ে দুর্নিবার আগ্রহ। মাত্র ১৭ বছরেই অবিশ্বাস্য এক গুরু দায়িত্ব পেয়ে যায়। ৯. এধুরি শিত্থুক: বয়স৮০, অবসরপ্রাপ্ত কলেজ শিক্ষক। ২ বার সংসার করেছিলেন, কোনোটাই টিকেনি। গত ৪০ বছর ধরে শহরের বিভিন্ন হোটেলে বসবাস করছেন। পিএইচডি করেছেন অস্ট্রেলিয়া থেকে। রাগবি আর ঘোড়ার রেস দেখা পছন্দের শখ, সাথে বাজি ধরা। ১০. পুডিন্ডোফ: জেলখাটা দাগী আসামী। মানুষ ভাড়া দেয়ার ব্যবসা করে। ১১. হাভিয়ের গঞ্জালেস:স্পেনের প্রাক্তন কূটনীতিক, যিনি একসময় চুদিরফুতুরশিয়াতেও কাজ করেছেন। দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতার আলোকে একটি বই লিখেন, যা বিতর্কিত এবং নিষিদ্ধ হয়। ১২. চৈমিলি শিকুতান: বর্ষীয়ান নারী রাজনীতিবিদ। ৩ বার প্রেসিডেন্ট ছিলেন, বর্তমানে বিরোধী কোয়ালিশনের চেয়ারপার্সন। প্রতীক: ১.ইউটিউব চ্যানেল, ২.শপিং মল, ৩.শিক্ষাপদ্ধতি, ৪.পিঁপড়া, ৫.ট্রাইবুনাল, ৬.বেঢপ আকৃতির টিফিন ক্যারিয়ার, ৭.পানির ট্যাংকি, ৮.ব্যাঙ, ৯.টিকটিকি, ১০.জেব্রা, ১১.খয়েরি রঙের ঘোড়া, ১২. জলহস্তি ১৩.ছাতা ১৪.ঈগল ১৫.স্টেডিয়াম ১৬. কমলা-বেগুনি-হলুদ-নীল রঙ ক্যামিও চরিত্র: প্রেসিডেন্ট, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, শিক্ষামন্ত্রী, ইউটিউব সঞ্চালক, সেনাবাহিনী, প্রোগ্রাম ডিরেক্টর, হ্যাকার, ৩ বিচারক, নোবেল বিজয়ী সাহিত্যিক, একজন স্কলার।।
রঙপ্যাথি পরিচিতি দেশের নাম: চুদিরফুতুরশিয়া। শহরের নাম নিদাঘড়ুদ। মহাদেশ: আফ্রিকা। জনসংখ্যা ২৪ কোটি। প্রধান ধর্ম যিপ্পু। ভাষা ঢুচং, মূল খাবার ভূট্টা, মুদ্রার নাম ডিজ্ঞু। গল্পের পশ্চাৎপট ২০৩৯! চরিত্রসমূহ: ১. ফাইভেক: কলেজ শিক্ষক, তবে মূল কাজ মেয়র অফিসের দালালি। অভিনেতা এবং নির্মাণের সাথে জড়িত। ২. ইশিন্দিয়া: নিদাঘড়ুদ এর অতি পরিচিত রাজনৈতিক নেত্রী। মেডিকেলে ভর্তি হয়েছিল, রাজনৈতিক ব্যস্ততায় ২য় বর্ষেই ড্রপআউট। রাজনীতির বাইরে কফিশপ চালান। ৩. ঋগুপাঞ্চন: শহরের বণিক সমিতির সভাপতি হিসেবে সকলে চিনলেও মূল পরিচয় অন্যকিছু যা সে সকলের থেকে আড়ালে রাখে। তার জীবনের প্রথম ২২ বছরের খোঁজ কেউ জানে না, প্রধান বিনোদন ঘরের মেঝেতে পিঁপড়ার চলাচল দেখা। জিজ্ঞাসা করলে বলে পিঁপড়ার পেটে প্রথম ২২ বছরের অতীত গুঁজে রেখেছে। ৪. মেয়র: নিদাঘড়ুদ জেলার মেয়র। ইতোপূর্বে ২ বার মন্ত্রীত্ব পেলেও খনিজ সম্পদ আর সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বকে অগুরুত্বপূর্ণ মনে হওয়ায় মন্ত্রীত্বের পরিবর্তে মেয়র হয়েছে। মেয়র আইডেন্টিটিতেই সে গল্পে বহমান। ৫. তাইঠুড: ৬ফুট ৭ ইঞ্চি উচ্চতার কারণে সহজেই চোখে পড়ে, এরপর উচ্চতা ৭ ইঞ্চি কমে যায়। তারুণ্যে ফিল্ম নির্মাণে প্রচুর সময় দিলেও ব্যর্থ হয়ে এখন গিটার শিখিয়ে আর গান কম্পোজ করে জীবিকা নির্বাহ করে। নিজেও একজন গায়ক এবং গীতিকার। এলএসডিসেবী, তার প্রভাবে ফ্যানের সিলিং, জানালার গ্রিল প্রভৃতি উপকরণের সাথে কথা বলে। ৬. মৌলিত: ফাইভেকের স্ত্রী। প্রগতিশীলতার প্রতি অত্যন্ত আক্রমণাত্মক দৃষ্টিভঙ্গি। নিজে একটি বিউটিপার্লার চালায়। ঘটনাচক্রে দেশ এবং দেশের প্রেসিডেন্টের কাছে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠে। ৭. জাশুরিট: বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক। পারিবারিক আখরোট চাষে সময় দিত শৈশবে, ছোট ফুপার আগ্রহে শহরে এসে ভাগ্যবদল। পরবর্তীতে ঋগুপাঞ্চনের বিশ্বস্ত সহচর হয়ে উঠা। ৮. স্যাগোট: বয়স ১৭, বই পড়া প্রিয় শখ, তাইঠুডের কাছে গিটার শেখে। ইতিহাস-রাজনীতি-প্রযুক্তি বিষয়ে দুর্নিবার আগ্রহ। মাত্র ১৭ বছরেই অবিশ্বাস্য এক গুরু দায়িত্ব পেয়ে যায়। ৯. এধুরি শিত্থুক: বয়স৮০, অবসরপ্রাপ্ত কলেজ শিক্ষক। ২ বার সংসার করেছিলেন, কোনোটাই টিকেনি। গত ৪০ বছর ধরে শহরের বিভিন্ন হোটেলে বসবাস করছেন। পিএইচডি করেছেন অস্ট্রেলিয়া থেকে। রাগবি আর ঘোড়ার রেস দেখা পছন্দের শখ, সাথে বাজি ধরা। ১০. পুডিন্ডোফ: জেলখাটা দাগী আসামী। মানুষ ভাড়া দেয়ার ব্যবসা করে। ১১. হাভিয়ের গঞ্জালেস:স্পেনের প্রাক্তন কূটনীতিক, যিনি একসময় চুদিরফুতুরশিয়াতেও কাজ করেছেন। দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতার আলোকে একটি বই লিখেন, যা বিতর্কিত এবং নিষিদ্ধ হয়। ১২. চৈমিলি শিকুতান: বর্ষীয়ান নারী রাজনীতিবিদ। ৩ বার প্রেসিডেন্ট ছিলেন, বর্তমানে বিরোধী কোয়ালিশনের চেয়ারপার্সন। প্রতীক: ১.ইউটিউব চ্যানেল, ২.শপিং মল, ৩.শিক্ষাপদ্ধতি, ৪.পিঁপড়া, ৫.ট্রাইবুনাল, ৬.বেঢপ আকৃতির টিফিন ক্যারিয়ার, ৭.পানির ট্যাংকি, ৮.ব্যাঙ, ৯.টিকটিকি, ১০.জেব্রা, ১১.খয়েরি রঙের ঘোড়া, ১২. জলহস্তি ১৩.ছাতা ১৪.ঈগল ১৫.স্টেডিয়াম ১৬. কমলা-বেগুনি-হলুদ-নীল রঙ ক্যামিও চরিত্র: প্রেসিডেন্ট, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, শিক্ষামন্ত্রী, ইউটিউব সঞ্চালক, সেনাবাহিনী, প্রোগ্রাম ডিরেক্টর, হ্যাকার, ৩ বিচারক, নোবেল বিজয়ী সাহিত্যিক, একজন স্কলার।।