সিলিঙের সাথে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া গেল একটি লাশ। সবাই আত্নহত্যা বলে চালিয়ে দিতে চাইলেও মানতে রাজি নয় তরুণ সাব-ইন্সপেক্টর ফাইয়াজ। তদন্তে বেরিয়ে এল বেশকিছু চমকপ্রদ তথ্য। আট বছর আগের এক খুনের সাথে যোগসূত্র খুঁজে পেল সে। কিন্তু আড়াল থেকে কেউ একজন নাটাইয়ের সুতো টেনে ধরেছে।
অবসরপ্রাপ্ত হোমিসাইড ডিটেকটিভ ফারুক আবদুল্লাহ। মোটামোটিভাবে কেটে যাচ্ছিল তাঁর দিন ।কিন্তু যেদিন সাব ইন্সপেক্টর ফাইয়াজ তাঁর দরজায় কড়া নাড়ল সেদিন থেকে অপরাধবোধ কুঁড়েকুঁড়ে খাচ্ছে তাকে। বৃদ্ধ বয়সে আবার নতুন করে নামল আট বছর আগের একটি আনসল্ভড কেস সমাধানে। কিন্তু কিছুতেই উত্তর মিলছে না। সবকিছু যেন একটা লুপের ভিতরে পড়ে গিয়েছে।
আবির আহমেদ,রিয়ান খান, লাবনী শারমিন, ফারজানা আলম। সবাইকে একই চক্রে নিয়ে এসেছে আট বছর আগের সেই খুনটি।যেখানে এদের যে কোন একজন ছাড়া চক্রটি অসম্পূর্ণ। সবার কাছে এ যেন এক অস্পৃশ্যতা। যা শুধু অনুভব করা যায় কিন্তু ধরা যায় না।
কিভাবে শেষ হবে এই চক্র? তরুণ বয়সে যা পারেননি ,বৃদ্ধ বয়সে কি তা পারবেন প্রাক্তন হোমিসাইড ডিটেকটিভ ফারুক আবদুল্লাহ?
সিলিঙের সাথে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া গেল একটি লাশ। সবাই আত্নহত্যা বলে চালিয়ে দিতে চাইলেও মানতে রাজি নয় তরুণ সাব-ইন্সপেক্টর ফাইয়াজ। তদন্তে বেরিয়ে এল বেশকিছু চমকপ্রদ তথ্য। আট বছর আগের এক খুনের সাথে যোগসূত্র খুঁজে পেল সে। কিন্তু আড়াল থেকে কেউ একজন নাটাইয়ের সুতো টেনে ধরেছে।
অবসরপ্রাপ্ত হোমিসাইড ডিটেকটিভ ফারুক আবদুল্লাহ। মোটামোটিভাবে কেটে যাচ্ছিল তাঁর দিন ।কিন্তু যেদিন সাব ইন্সপেক্টর ফাইয়াজ তাঁর দরজায় কড়া নাড়ল সেদিন থেকে অপরাধবোধ কুঁড়েকুঁড়ে খাচ্ছে তাকে। বৃদ্ধ বয়সে আবার নতুন করে নামল আট বছর আগের একটি আনসল্ভড কেস সমাধানে। কিন্তু কিছুতেই উত্তর মিলছে না। সবকিছু যেন একটা লুপের ভিতরে পড়ে গিয়েছে।
আবির আহমেদ,রিয়ান খান, লাবনী শারমিন, ফারজানা আলম। সবাইকে একই চক্রে নিয়ে এসেছে আট বছর আগের সেই খুনটি।যেখানে এদের যে কোন একজন ছাড়া চক্রটি অসম্পূর্ণ। সবার কাছে এ যেন এক অস্পৃশ্যতা। যা শুধু অনুভব করা যায় কিন্তু ধরা যায় না।
কিভাবে শেষ হবে এই চক্র? তরুণ বয়সে যা পারেননি ,বৃদ্ধ বয়সে কি তা পারবেন প্রাক্তন হোমিসাইড ডিটেকটিভ ফারুক আবদুল্লাহ?