আমরা অনেকেই হয়ত একটি কথা শুনেছি। মুক্তচিন্তার চর্চাকারী এ দেশের একজন জনপ্রিয় সাহিত্যিক ও পদার্থবিদও সেই কথাটি তাঁর কলমে তুলে ধরেন, ‘ধর্মের ভিত্তি হচ্ছে বিশ্বাস, কাজেই ধর্মগ্রন্থে যা লেখা থাকে সেটাকে কেউ কখনো প্রশ্ন করে না, গভীর বিশ্বাসে গ্রহণ করে নেয়। বিজ্ঞানে বিশ্বাসের কোন স্থান নেই।’
আসলেই কি তাই? স্রষ্টার অস্তিত্বে বিশ্বাস কি শুধুই কুহেলিকা? এই বিশ্বাস কি প্রমাণহীন অন্ধ বিশ্বাসের ন্যায়? কেবলই শৈশবে পিতামাতা কর্তৃক চাপিয়ে দেয়া কোন বোঝা?
আর অপরদিকে বিজ্ঞান কি কেবলই তথ্যপ্রমাণ নির্ভর? এখানে কি কোন বিশ্বাসের স্থান নেই? সত্যিই কি আমরা বিবর্তিত হয়ে আজকের অবস্থায় এসে দাঁড়িয়েছি? বিবর্তনবাদ কি সূর্যের চারিদিকে পৃথিবীর ঘূর্ণনের মতোই নিশ্চিত কোন বিষয়?
আমরা অনেকেই হয়ত একটি কথা শুনেছি। মুক্তচিন্তার চর্চাকারী এ দেশের একজন জনপ্রিয় সাহিত্যিক ও পদার্থবিদও সেই কথাটি তাঁর কলমে তুলে ধরেন, ‘ধর্মের ভিত্তি হচ্ছে বিশ্বাস, কাজেই ধর্মগ্রন্থে যা লেখা থাকে সেটাকে কেউ কখনো প্রশ্ন করে না, গভীর বিশ্বাসে গ্রহণ করে নেয়। বিজ্ঞানে বিশ্বাসের কোন স্থান নেই।’
আসলেই কি তাই? স্রষ্টার অস্তিত্বে বিশ্বাস কি শুধুই কুহেলিকা? এই বিশ্বাস কি প্রমাণহীন অন্ধ বিশ্বাসের ন্যায়? কেবলই শৈশবে পিতামাতা কর্তৃক চাপিয়ে দেয়া কোন বোঝা?
আর অপরদিকে বিজ্ঞান কি কেবলই তথ্যপ্রমাণ নির্ভর? এখানে কি কোন বিশ্বাসের স্থান নেই? সত্যিই কি আমরা বিবর্তিত হয়ে আজকের অবস্থায় এসে দাঁড়িয়েছি? বিবর্তনবাদ কি সূর্যের চারিদিকে পৃথিবীর ঘূর্ণনের মতোই নিশ্চিত কোন বিষয়?