"প্রিয়তমেষু" উপন্যাসের শুরু খুব ছোটখাটো সাধারণ দুটি পরিবার নিয়ে। এই উপন্যাসের প্রধান চরিত্র নিশাত এবং পুষ্প। এই নিশাত আর পুষ্পের সংগ্রামী এক কাহিনী নিয়েই লেখা "প্রিয়তমেষু" উপন্যাস। নিশাত বেশ অবস্থাসম্পন্ন সচ্ছল ঘরের মেয়ে। শিক্ষিতা, রুচিশীল একজন নারী। নিশাতের স্বামী জহির। দুজনের ঝামেলাহীন সুখের সংসার। পুষ্প নিশাতের পাশের ফ্ল্যাটে থাকে। নিশাতের প্রতিবেশী। অল্প বয়সী একটা মেয়ে পুষ্প। পুষ্পের স্বামী রকিব আর একমাত্র ছেলে পল্টুকে নিয়ে তার সংসার। পুষ্পের স্বামীর একটা ছোটখাটো চাকরি। রকিবের এক আত্মীয় তাদেরকে তিন মাসের জন্য এই ফ্ল্যাটে থাকতে দিয়েছে। নাহলে তাদের এতো বড় ফ্ল্যাটে ভাড়া দিয়ে থাকার সামর্থ্য নেই। দুই পরিবারের অার্থিক অবস্থা আলাদা হলেও পুষ্প এবং নিশাতের ভিতর আপন বোনের মতো সম্পর্ক গড়ে উঠে। নিশাতের কোন বাচ্চাকাচ্চা না থাকায় পুষ্পের ছেলে পল্টুকে সারাক্ষণ নিজের কাছে রাখে, তাকে নিয়ে ঘুরতে যায়। ভালোই দিন চলতে থাকে! মিজান, পুষ্পের স্বামী রকিবের এক বন্ধু। মিজান পুষ্প-রকিবদের একটা বাসা খুজেঁ দিতে চায়। সময়-অসময়ে বাসায় এসে হামলা চালায়। স্বামীর বন্ধু বলে পুষ্প মুখ বুজে সহ্য করে। সেই মিজানই এক নির্জন দুপুরে ধর্ষণ করে পুষ্পকে। পুষ্পের স্বামী সব জেনেও পুষ্পকে নিয়ে থানায় যেতে চায় না লোক-লজ্জার ভয়ে। সে কোনভাবেই বন্ধুর নামে মামলা করতে চায় না। পাশের বাসার সেই পাতানো বোন নিশাতের হাত ধরে পুষ্প থানায় যায়। পুষ্পের এই ব্যাপারে নিশাতের জড়িয়ে পড়াটা ঠিক মেনে নিতে পারে না জহির। এমনকি নিশাতের বাবাও তাকে না করে। কিন্তু তবুও নিশাত এগিয়ে যেতে চায়, শেষ দেখতে চায় এই কাহিনীর। পুষ্প, নিশাত একাই লড়তে চায় সেই অমানুষের বিরুদ্ধে। শেষ পর্যন্ত কি হয় তাদের? সেই কাহিনী জানার জন্য পড়তে হবে
"প্রিয়তমেষু" উপন্যাসের শুরু খুব ছোটখাটো সাধারণ দুটি পরিবার নিয়ে। এই উপন্যাসের প্রধান চরিত্র নিশাত এবং পুষ্প। এই নিশাত আর পুষ্পের সংগ্রামী এক কাহিনী নিয়েই লেখা "প্রিয়তমেষু" উপন্যাস। নিশাত বেশ অবস্থাসম্পন্ন সচ্ছল ঘরের মেয়ে। শিক্ষিতা, রুচিশীল একজন নারী। নিশাতের স্বামী জহির। দুজনের ঝামেলাহীন সুখের সংসার। পুষ্প নিশাতের পাশের ফ্ল্যাটে থাকে। নিশাতের প্রতিবেশী। অল্প বয়সী একটা মেয়ে পুষ্প। পুষ্পের স্বামী রকিব আর একমাত্র ছেলে পল্টুকে নিয়ে তার সংসার। পুষ্পের স্বামীর একটা ছোটখাটো চাকরি। রকিবের এক আত্মীয় তাদেরকে তিন মাসের জন্য এই ফ্ল্যাটে থাকতে দিয়েছে। নাহলে তাদের এতো বড় ফ্ল্যাটে ভাড়া দিয়ে থাকার সামর্থ্য নেই। দুই পরিবারের অার্থিক অবস্থা আলাদা হলেও পুষ্প এবং নিশাতের ভিতর আপন বোনের মতো সম্পর্ক গড়ে উঠে। নিশাতের কোন বাচ্চাকাচ্চা না থাকায় পুষ্পের ছেলে পল্টুকে সারাক্ষণ নিজের কাছে রাখে, তাকে নিয়ে ঘুরতে যায়। ভালোই দিন চলতে থাকে! মিজান, পুষ্পের স্বামী রকিবের এক বন্ধু। মিজান পুষ্প-রকিবদের একটা বাসা খুজেঁ দিতে চায়। সময়-অসময়ে বাসায় এসে হামলা চালায়। স্বামীর বন্ধু বলে পুষ্প মুখ বুজে সহ্য করে। সেই মিজানই এক নির্জন দুপুরে ধর্ষণ করে পুষ্পকে। পুষ্পের স্বামী সব জেনেও পুষ্পকে নিয়ে থানায় যেতে চায় না লোক-লজ্জার ভয়ে। সে কোনভাবেই বন্ধুর নামে মামলা করতে চায় না। পাশের বাসার সেই পাতানো বোন নিশাতের হাত ধরে পুষ্প থানায় যায়। পুষ্পের এই ব্যাপারে নিশাতের জড়িয়ে পড়াটা ঠিক মেনে নিতে পারে না জহির। এমনকি নিশাতের বাবাও তাকে না করে। কিন্তু তবুও নিশাত এগিয়ে যেতে চায়, শেষ দেখতে চায় এই কাহিনীর। পুষ্প, নিশাত একাই লড়তে চায় সেই অমানুষের বিরুদ্ধে। শেষ পর্যন্ত কি হয় তাদের? সেই কাহিনী জানার জন্য পড়তে হবে