'হিটলার' একটি জীবনীগ্রন্থ জাতীয় রচনা। সৈয়দ মুজতবা আলী এখানে হিটলারের পূর্ণাঙ্গ জীবনের কথা বলেননি, তবে ওই নাৎসী নেতার জীবন ও কর্মের সব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য কতগুলো প্রবন্ধের মাধ্যমে অতিশয় জীবন্ত করে পরিবেশন করেছেন। হিটলার গ্রন্থটি পাঠকালে একটা জিনিস খুব স্পষ্টভাবে ধরা পড়ে। লেখক যে প্রচুর পড়াশোনা করেছেন, একজন একনিষ্ঠ ও পরিশ্রমী গবেষকদের মত এক তথ্যের সঙ্গে অনেক তথ্যের তুলনা করে প্রকৃত সত্য প্রতিষ্ঠায় ব্রতী হয়েছেন। হিটলারকে নিয়ে তাঁর এই প্রবন্ধগুলোর জন্য তিনি যেমন ওই নাৎসী নেতার রাজনৈতিক জীবন, তার সমরাভিযান, তার ইহুদীনিধনযজ্ঞ প্রভৃতির কথা বলেছেন তেমনি তার অন্তরঙ্গ ব্যক্তিগত জীবন ও তার প্রেম নিয়েও আকর্ষণীয় আলোচনা করেছেন। এজন্য মুজতবা আলীর পড়াশোনার গভীরতা ও ব্যাপকতা দেখে বিস্মিত হতে হয়। তিনি উত্তম জার্মান ভাষা জানতেন, তাই সংশ্লিষ্ট তথ্যাদি মূলপাঠের মাধ্যমে সংগ্রহ করতে সক্ষম হয়েছেন। (ফ্ল্যাপ)
'হিটলার' একটি জীবনীগ্রন্থ জাতীয় রচনা। সৈয়দ মুজতবা আলী এখানে হিটলারের পূর্ণাঙ্গ জীবনের কথা বলেননি, তবে ওই নাৎসী নেতার জীবন ও কর্মের সব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য কতগুলো প্রবন্ধের মাধ্যমে অতিশয় জীবন্ত করে পরিবেশন করেছেন। হিটলার গ্রন্থটি পাঠকালে একটা জিনিস খুব স্পষ্টভাবে ধরা পড়ে। লেখক যে প্রচুর পড়াশোনা করেছেন, একজন একনিষ্ঠ ও পরিশ্রমী গবেষকদের মত এক তথ্যের সঙ্গে অনেক তথ্যের তুলনা করে প্রকৃত সত্য প্রতিষ্ঠায় ব্রতী হয়েছেন। হিটলারকে নিয়ে তাঁর এই প্রবন্ধগুলোর জন্য তিনি যেমন ওই নাৎসী নেতার রাজনৈতিক জীবন, তার সমরাভিযান, তার ইহুদীনিধনযজ্ঞ প্রভৃতির কথা বলেছেন তেমনি তার অন্তরঙ্গ ব্যক্তিগত জীবন ও তার প্রেম নিয়েও আকর্ষণীয় আলোচনা করেছেন। এজন্য মুজতবা আলীর পড়াশোনার গভীরতা ও ব্যাপকতা দেখে বিস্মিত হতে হয়। তিনি উত্তম জার্মান ভাষা জানতেন, তাই সংশ্লিষ্ট তথ্যাদি মূলপাঠের মাধ্যমে সংগ্রহ করতে সক্ষম হয়েছেন। (ফ্ল্যাপ)