শওকত সাহেব মুনার মামা।ছোটবেলায় মুনার মা-বাবা মারা যাওয়ার তিনিই কোলেপিঠে করে মানুষ করেন । শওকত সাহেব মানুষটা যতই রাগী হোন না কেন মানুষটা খুবই ভাল । নিজের ছেলে মেয়েকে যতোটা ভালবাসেন তার থেকে বেশি ভালবাসেন মুনাকে । লতিফা মুনার মামি । মামি হলেও তিনি মুনাকে মায়ের মত ভালবাসেন । সারা বছর প্রায় অর্ধেকটা সময় তিনি অসুস্থই থাকেন । লতিফা মানুষটা ভীষণ সহজ-সরল একজন মহিলা । মুনা মেয়েটির মা-বাবা কেউ নাই। খুব ছোট থাকতেই বাবা মা মারা যায় । তারপর থেকেই মুনা মামার কাছেই মানুষ । আরো আত্মীয় স্বজন থাকলেও তারা মুনাকে রাখতে রাজি হয় নাই।কিন্তু শওকত সাহেব তাকে বুকে আগলিয়ে রেখে বড় করেছেন । বকুল মুনার মামাতো বোন।মুনার চেয়ে অনেক ছোট হলেও বুদ্ধিতে বেশ বড়।ক্লাস টেন পড়াকালীন সময়েই তার বিয়ের কথাবার্তা ছলে সে মোটামুটি বিয়ে করতে আগ্রহী ।আর এই কারনেই মুনা তার উপর যথেষ্ট বিরক্ত। বাবু ছেলেটা ক্লাস সেভেন পড়ে।মুনার মামাতো ভাই । ছেলেটা চুপচাপ, শান্ত স্বভাবের । সে সবসময় নিজের মতই থাকে । মামুন ছেলেটা মুনাকে পছন্দ করে ।মুনার সাথে বিয়ের কথাবার্তাও মোটামুটি ঠিক। কিন্তু হটাৎই মুনা মামুঙ্কে জানিয়ে দিল তাকে নিয়ে করবে না । কিন্তু কেন ? বাকের ভাই । এ উপন্যাসের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র।পাড়ার সবাই তাকে ভালো বললেও সে তার বড় ভাই এবং ভাবির কাছে একটা অপদার্থ।সবসময় সে যে কারো বিপদে ছুটে যায় । মুনা মেয়েতিকে ভীষণ রকমের পছন্দ করে সে। মুনা যখন অফিসে যাওয়ার সময় রিকশা পায়না তখন রিকশা ঠিক করে দেয় বাকের । কিন্তু মুনাকে মুখ ফুটে বলার মত সাহস তার হয় না । মুনাদের পরিবারের সকল বিপদে আপদে বাকের পাশে এসে দাড়ায়।কিন্তু বাকের নিজেই একসময় খুব বড় বিপদে পড়ে যায় ? কি সেই বিপদ ? যার থেকে কি বাকের মুক্তি পায় ? সব প্রশ্নের উত্তর লুকিয়ে আছে এই বইটা তে ।
শওকত সাহেব মুনার মামা।ছোটবেলায় মুনার মা-বাবা মারা যাওয়ার তিনিই কোলেপিঠে করে মানুষ করেন । শওকত সাহেব মানুষটা যতই রাগী হোন না কেন মানুষটা খুবই ভাল । নিজের ছেলে মেয়েকে যতোটা ভালবাসেন তার থেকে বেশি ভালবাসেন মুনাকে । লতিফা মুনার মামি । মামি হলেও তিনি মুনাকে মায়ের মত ভালবাসেন । সারা বছর প্রায় অর্ধেকটা সময় তিনি অসুস্থই থাকেন । লতিফা মানুষটা ভীষণ সহজ-সরল একজন মহিলা । মুনা মেয়েটির মা-বাবা কেউ নাই। খুব ছোট থাকতেই বাবা মা মারা যায় । তারপর থেকেই মুনা মামার কাছেই মানুষ । আরো আত্মীয় স্বজন থাকলেও তারা মুনাকে রাখতে রাজি হয় নাই।কিন্তু শওকত সাহেব তাকে বুকে আগলিয়ে রেখে বড় করেছেন । বকুল মুনার মামাতো বোন।মুনার চেয়ে অনেক ছোট হলেও বুদ্ধিতে বেশ বড়।ক্লাস টেন পড়াকালীন সময়েই তার বিয়ের কথাবার্তা ছলে সে মোটামুটি বিয়ে করতে আগ্রহী ।আর এই কারনেই মুনা তার উপর যথেষ্ট বিরক্ত। বাবু ছেলেটা ক্লাস সেভেন পড়ে।মুনার মামাতো ভাই । ছেলেটা চুপচাপ, শান্ত স্বভাবের । সে সবসময় নিজের মতই থাকে । মামুন ছেলেটা মুনাকে পছন্দ করে ।মুনার সাথে বিয়ের কথাবার্তাও মোটামুটি ঠিক। কিন্তু হটাৎই মুনা মামুঙ্কে জানিয়ে দিল তাকে নিয়ে করবে না । কিন্তু কেন ? বাকের ভাই । এ উপন্যাসের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র।পাড়ার সবাই তাকে ভালো বললেও সে তার বড় ভাই এবং ভাবির কাছে একটা অপদার্থ।সবসময় সে যে কারো বিপদে ছুটে যায় । মুনা মেয়েতিকে ভীষণ রকমের পছন্দ করে সে। মুনা যখন অফিসে যাওয়ার সময় রিকশা পায়না তখন রিকশা ঠিক করে দেয় বাকের । কিন্তু মুনাকে মুখ ফুটে বলার মত সাহস তার হয় না । মুনাদের পরিবারের সকল বিপদে আপদে বাকের পাশে এসে দাড়ায়।কিন্তু বাকের নিজেই একসময় খুব বড় বিপদে পড়ে যায় ? কি সেই বিপদ ? যার থেকে কি বাকের মুক্তি পায় ? সব প্রশ্নের উত্তর লুকিয়ে আছে এই বইটা তে ।