পাখির কাজই হলো উড়াউড়ি করা। কোনো পাখিই বসে থাকে না। তাহলে উড়ালপঙ্খি ব্যাপারটা কী ? পাখি মানেই তো উড়াল পাখি। হুমায়ূন আহমেদ তাঁর এই উপন্যাসে অন্য একা ধরনের পাখির কথা বলেছেন। এই পাখির উড়ার ক্ষমতা নেই। এই পাখির বৈজ্ঞানিক নাম হোমোসেপিয়ানস্-----মানুষ। আমাদের চারপাশের পাখিরা মাঝে মধ্যে গাছের ডালে বিশ্রাম নেয়। ভর দুপুরে ক্লান্ত হয়ে বসে ছাদের কার্নিশে। আর কী আশ্চর্য, পাখাবিহীন মানবপক্ষি সারাক্ষণই উড়ছে। কারণ সে উড়ালপঙ্খি।
পাখির কাজই হলো উড়াউড়ি করা। কোনো পাখিই বসে থাকে না। তাহলে উড়ালপঙ্খি ব্যাপারটা কী ? পাখি মানেই তো উড়াল পাখি। হুমায়ূন আহমেদ তাঁর এই উপন্যাসে অন্য একা ধরনের পাখির কথা বলেছেন। এই পাখির উড়ার ক্ষমতা নেই। এই পাখির বৈজ্ঞানিক নাম হোমোসেপিয়ানস্-----মানুষ। আমাদের চারপাশের পাখিরা মাঝে মধ্যে গাছের ডালে বিশ্রাম নেয়। ভর দুপুরে ক্লান্ত হয়ে বসে ছাদের কার্নিশে। আর কী আশ্চর্য, পাখাবিহীন মানবপক্ষি সারাক্ষণই উড়ছে। কারণ সে উড়ালপঙ্খি।